1. live@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : news online : news online
  2. info@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : দৈনিক অনলাইন তালাশ পর্ব ২১ :
শুক্রবার, ০৯ মে ২০২৫, ০২:৪০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
বালু নিলাম বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি। বাংলার ঐতিহ্য মৃৎ শিল্প পুনরুদ্ধারে কালীগঞ্জে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন ইউএনও তনিমা আফ্রাদ কালীগঞ্জে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১১ লাখ টাকার চেক ও ৫ লক্ষ্য টাকার সঞ্চয়পত্র বিতরণ চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দাবিতে মদন উপজেলা প্রশাসনের প্রতি বিনীত আহ্বান , যুব অধিকার পরিষদ এর সভাপতি মোঃ কামাল উদ্দিন চন্দনাইশ পৌরসভা মেয়র হতে চেয়ে পৌরসভা এলডিপির সভাপতি আলহাজ্ব এম আইনুল কবিরের মামলা নরসিংদীর ঘোড়াশালে প্রান আরএফএলের কাভার্ডভ্যান চালককে গুলি করে হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও দ্রুত বিচারের  দবীতে মানববন্ধন নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে এক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়েছেন বলে চট্টগ্রাম হাটহাজারী ঐতিহাসিক তিনটি দিঘী পু:নখননের উদ্যোগ র‍্যাবে কর্মরত এএসপি পলাশ সাহা গুলিবিদ্ধ লোমহর্ষক মৃত্যু  গোদাগাড়ী উপজেলায় ভ্রাম্যমাণ আদালত কয়েকটি বেকারীতে পরিদর্শন

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে যেসব ফল

ফিচার ডেস্ক
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৭০ বার পড়া হয়েছে

সব কিছুই কমবেশি পরিবর্তিত হয়। সৃষ্টির শুরু থেকেই এমন হয়ে আসছে। এমনকি ফলও এ নিয়মের বাইরে নয়। এমন কিছু ফল আছে, যার স্বাদ-গন্ধ-রং আগে এমন ছিল না। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে ফলগুলো। আসুন জেনে নেই সেসব ফল সম্পর্কে-

আপেল: আপেলের আগের বৈশিষ্ট্য এমন ছিল না। এর স্বাদ বদলে গেছে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। আমরা নিয়মিত বাজার থেকে যে ফল কিনে থাকি, তা আগের চেয়ে অনেক বেশি মিষ্টি। এর আগে অনেক বেশি টক ছিল আপেলের স্বাদ।

তরমুজ: তরমুজ সব সময় মসৃণ ও লাল ছিল না। এটি জানা যায় এক চিত্রশিল্পীর একটি সদ্য কাটা তরমুজসহ বিভিন্ন রকমের ফলের ছবি দেখে। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, চিত্রিত তরমুজটি আধুনিক সংস্করণের চেয়ে একেবারে আলাদা দেখাচ্ছিল। এমনকি আমরা বিভিন্ন প্রজাতির তরমুজ খেয়ে থাকি, যার স্বাদ ও রং ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।

কলা: বর্তমানে বেশিরভাগ দোকানে যে কলা পাওয়া যায়, তাহলো ক্যাভেনডিশ নামে পরিচিত একটি জাত। জানা যায়, উনিশ শতকের পর থেকে অনেক ধরনের কলা বিলুপ্ত হয়ে গেছে। একধরনের ছত্রাক কলার পরিবর্তনে প্রভাব ফেলেছিল।

এপ্রিকট: এপ্রিকট দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সৈন্যদের দেওয়া হতো। যা খেলে শরীরকে দীর্ঘক্ষণ পরিশ্রম করতে সাহায্য করতো। কিন্তু ফলগুলো পরিবহনের কারণে শুকিয়ে পরিবর্তন হতে শুরু করে। ফলে আস্তে আস্তে সামুদ্রিক যানবাহনে ফলটি পরিবহনের আর অনুমতি দেওয়া হয়নি। শুধু কুসংস্কারের কারণে এ জাতীয় সমস্যা দেখা দিয়েছিল।

ডুরিয়ান: ডুরিয়ান ফল সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় অনেক খাবারের পাশাপাশি ওষুধ এবং মিষ্টিগুলোতে ব্যবহার করা হয়। তবে এর ভয়াবহ গন্ধের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। জার্মানির শোয়েনফুর্টে একটি পোস্ট অফিসে ডুরিয়ান ফল এসেছিল। তাতে তীব্র গন্ধ ও গ্যাসে ৬ জন শ্রমিককে দ্রুত হাসপাতালে নিতে হয়েছিল। ফলে গন্ধের জন্য অনেক হোটেল এবং যানবাহনে এটির প্রবেশ নিষিদ্ধ।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© www.dainikonlinetalaashporbo21.com