ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ ছৈয়দুল করিম খান
চান্দগাঁও থানাধীন চান্দগাঁও মৌজার ভি.পি. মামলা নং- ৮৩/৮১-৮১, ৮৩/৮১-৮২g , মূলে “ক” তফসিলে গেজেট ভূক্ত সম্পত্তির উপর বি.এস ১২৬৮ দাগের আন্দর ০.০১৭১ একর ও বি.এস ১২৮৩ দাগের আন্দর ০.০১৬০একর ভূমি, ওয়ার্ড নং-০৪,খানা হইতে দূরত্ব অনুমান ০৩ কিঃ মিঃ উত্তর-পূর্ব দিকে, জেএল নং-৯
সহকারি কমিশনার ভূমি চাঁদগাও সার্কেল চাঁদগাও মহানগর চট্টগ্রাম পক্ষে ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ ইমাম উদ্দিন মামলা দায়ী করেন মামলা নাম্বার ২৬/১৪২,তারিখ ২৯/০৪/২০২৪ চান্দগাঁও থানা, মামলাটি তদন্ত করার জন্য চান্দগাঁও থানার সাব-ইন্সপেক্টর(নিরস্ত মোঃ মোমিনুল হাসান, (বিপি-৮৬১৩১৫১০০৭) কে দায়িত্ব দেওয়া হয়,
অভিযোগকারী প্রিয়তোষ দেবনাথ ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ ছৈয়দুল করিম খান বলেন তদন্ত করার জন্য ইউনিফর্মধারী সাদা পোশাকে পুলিশি আসেন গত ০৫/০৫/২০২৪ ইং তারিখ মামলার আসামিদেরকে নিয়ে ০১নং আসামি স্বপন নাথ,০২ং আসামি তপন নাথ ০৫নং আসামি কমল দেব নাথ যিনি ১-১.৫ হাজার পিছ ইয়াবা সহ এরেস্ট হওয়ার পরও প্রভাবশালী ব্যাক্তি ধারা রাতারাতি থানা থেকে বের হয়ে যায় তাছাড়া তার বিরুদ্ধে কোর্টে ও থানায় অসংখ্য মামলা রয়েছে,১১নং আসামি পংকজ দেব নাথ (প্রকাশ প্রনব নাথ) সহ আসামিদের এবং আসামিদের পরিবার সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন।এই সময় ঘটনাস্থলে মানুষের ভির টের পেয়ে অভিযোগকারী প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবার ও এলাকার লোকজন দেখতে গেলে আসামিরা ও ১নং আসামির কাকাতো ভাই শুকলাল নাথ পুলিশের সামনে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও এলাকায় কিভাবে বসবাস করবে দেখে নিবো প্রয়োজনে হাত পা কেটে ছিরে ফেলবো বলে হুমকি দেন। গণমাধ্যম কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করলে প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবার ও এলাকার মানুষ গণমাধ্যমকর্মীদেরকে জানান। অভিযোগকারীরা জানান পুলিশের সামনে কিভাবে আসামিগণ আমাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেন জানতে চাইলে উল্টো পুলিশ নিজেই বলেন বেশি জানতে চাইলে তোমাদেরকে তুলে নিয়ে যাবে। গণমাধ্যম কর্মীরা আসামিগন কেন আপনাদেরকে গালিগালাজ করেছে প্রিয়তোষ নাথের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,তারা হলেন ভূমি দস্যু ও বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত। তারা বিভিন্ন অপকর্ম করতে করতে এখন সরকারি জায়গা লুটপাট ও বিক্রি করে সরকারি গেজেট ভুক্ত সম্পত্তির আসামি এবং আমাদের নামে বি.এস থাকা সর্থেও আমি খাজনা দিতে না পেরে আমি নিজেই অভিযোগ করেছি তাদের জন্য,এখন তারা সরকারি জায়গা জালিয়াতি করে বিক্রি করার কারণে তাদের ১২ জনের নামে সরকারিভাবে ভূমি সহকারী কর্মকর্তা চান্দগাঁও থানায় মামলা করেছেন।এ বিষয় নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা এলাকার আশেপাশের লোকজন থেকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেন,তারা আরো জানান,পুলিশ কর্মকর্তা আসামিদের সামনে প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবার ও এলাকার লোকজনকে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেন।
চান্দগাঁও সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মামলার বাদী ভূমি অফিসার মোহাম্মদ ইমাম উদ্দিন এর সাথে ক্রাইম রিপোর্টারকে একাধিকবার যোগাযোগ করতে চাইলে ব্যস্ততার কারণে যোগাযোগ মিলেনি
চান্দগাঁও থানা ওসি জাহিদুল কবির ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ ছৈয়দুল করিম খানকে সরাসরি বলেন আমার খুবই সময় কম যা বলবেন তাড়াতাড়ি বলেন মামলাটি তদন্ত দিন রয়েছে।সাব-ইন্সপেক্টর মোঃ মোমিনুল হাসান তদন্ত করছে এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু জানার থাকলে আপনারা মোমিনুলের সাথে কথা বলেন।
সাব-ইন্সপেক্টর মোঃ মোমিনুল হাসানের কাছে ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ ছৈয়দুল করিম খানকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে আপনি গত ০৫/০৫/২০২৪ তারিখ আসামিদেরকে সাথে নিয়ে নাথ পাড়া বড় বাড়ী তদন্ত করতে গিয়েছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন, অথেচ সিসিটিভি ভিডিওতে দেখা যায় ০৪ জন আসামিকে সাথে নিয়ে ও চার পাঁচ জন লোক সহ মামলাটি তদন্ত করছেন। ভিডিওতে আরো দেখা যায় সিভিল পোশাকে থাকা পুলিশের সাথে আসামিরা অভিযোগকারী প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবার ও এলাকার লোকজনের সামনে আসামিরা হাত নেড়ে কথা বলছ।গণমাধ্যম কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মামলার আসামিদের সাথে কথা বলতে চাইলে ওইখানেই হঠাৎ করে শুকলাল ও ১০-১২ জন লোক জড়ো করে ওইখানে শুকলাল থেকে বক্তব্য নিতে চাইলে ও হুমকি দেয় ক্যামরা বন্ধ করেন আমি এখন বক্তব্য দিব না আপনারা আসার আগে আমাদেরকে কল দিতে হবে গণমাধ্যম কর্মীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন গণমাধ্যম কর্মীরা যখন প্রশ্ন করে এটা কি আপনার জায়গা বারবার অভিযোগকারী প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবারের সাথে ঝগড়া কেন করেন শুকলাল বলেন ওইটা আমার বাপ চাচা পূর্বপুরুষের জায়গা তাই আমি ওদের সাথে কথা বলতে যাই, গণমাধ্যম কর্মীরা বলেন এই জায়গা নিয়ে সরকারিভাবে তো মামলা হয়পছে তখন উনি বলেন ওইগুলা আমাদের জায়গা মামলাটা হচ্ছে মিথ্যা মামলা।মামলার ০৪ নং আসামি কৃষ্ণনাথ এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বলেন আমি দূরে আছি, বাড়িতে আছি একটু অপেক্ষা করেন আসতেছি, আর একটু পর বলেন আমি বহদ্দারহাট আছি, এইভাবেই মিথ্যা কথা বলে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে সময় নষ্ট করেন ঘন্টার পর ঘন্টা।মামলার ০৫ নং আসামি কমল দেবনাথ সাথে মোটো ফোনে যোগাযোগ করলে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে জানান ওইটা আমাদেরই জায়গা কে কি বলছে না বলছে আমি শুনতে চাই না এ বিষয় নিয়ে আর ২য় বার ফোন করবেন না। মামলার ২ নং আসামি স্বপন কুমার নাথের সাথে গণমাধ্যম কর্মীরা মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে গণমাধ্যম কর্মীর পরিচয় পাওয়ার পর সাথে সাথে অন্য কাউকে কলটা ধরিয়ে দেন।মামলার ০১ নং আসামি তপন কুমার নাথের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করতে চাইলে যোগাযোগ মিলেনি, তার পরিবার বলেন তপন কুমার নাথ খুবই নাকি অসুস্থ একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে যোগাযোগ মেলেনি।গণমাধ্যম কর্মীরা মামলার অন্যান্য আসামিদের সাথে যোগাযোগ করলে যোগাযোগ মেলেনি।
মামলার বিষয় নিয়ে ০৭ মে ২০২৪ তারিখে যায়যায়দিন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়,শিরোনামে উল্লেখ রয়েছে,চট্টগ্রামে পুলিশের মদদে বেপরোয়া ভূমিদস্যু চক্র। প্রথম (১)পর্ব
ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ ছৈয়দুল করিম খান
চান্দগাঁও থানাধীন চান্দগাঁও মৌজার ভি.পি. মামলা নং- ৮৩/৮১-৮১, ৮৩/৮১-৮২g , মূলে “ক” তফসিলে গেজেট ভূক্ত সম্পত্তির উপর বি.এস ১২৬৮ দাগের আন্দর ০.০১৭১ একর ও বি.এস ১২৮৩ দাগের আন্দর ০.০১৬০একর ভূমি, ওয়ার্ড নং-০৪,খানা হইতে দূরত্ব অনুমান ০৩ কিঃ মিঃ উত্তর-পূর্ব দিকে, জেএল নং-৯
সহকারি কমিশনার ভূমি চাঁদগাও সার্কেল চাঁদগাও মহানগর চট্টগ্রাম পক্ষে ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মোঃ ইমাম উদ্দিন মামলা দায়ী করেন মামলা নাম্বার ২৬/১৪২,তারিখ ২৯/০৪/২০২৪ চান্দগাঁও থানা, মামলাটি তদন্ত করার জন্য চান্দগাঁও থানার সাব-ইন্সপেক্টর(নিরস্ত মোঃ মোমিনুল হাসান, (বিপি-৮৬১৩১৫১০০৭) কে দায়িত্ব দেওয়া হয়,
অভিযোগকারী প্রিয়তোষ দেবনাথ ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ ছৈয়দুল করিম খান বলেন তদন্ত করার জন্য ইউনিফর্মধারী সাদা পোশাকে পুলিশি আসেন গত ০৫/০৫/২০২৪ ইং তারিখ মামলার আসামিদেরকে নিয়ে ০১নং আসামি স্বপন নাথ,০২ং আসামি তপন নাথ ০৫নং আসামি কমল দেব নাথ যিনি ১-১.৫ হাজার পিছ ইয়াবা সহ এরেস্ট হওয়ার পরও প্রভাবশালী ব্যাক্তি ধারা রাতারাতি থানা থেকে বের হয়ে যায় তাছাড়া তার বিরুদ্ধে কোর্টে ও থানায় অসংখ্য মামলা রয়েছে,১১নং আসামি পংকজ দেব নাথ (প্রকাশ প্রনব নাথ) সহ আসামিদের এবং আসামিদের পরিবার সাথে নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন।এই সময় ঘটনাস্থলে মানুষের ভির টের পেয়ে অভিযোগকারী প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবার ও এলাকার লোকজন দেখতে গেলে আসামিরা ও ১নং আসামির কাকাতো ভাই শুকলাল নাথ পুলিশের সামনে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও এলাকায় কিভাবে বসবাস করবে দেখে নিবো প্রয়োজনে হাত পা কেটে ছিরে ফেলবো বলে হুমকি দেন। গণমাধ্যম কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করলে প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবার ও এলাকার মানুষ গণমাধ্যমকর্মীদেরকে জানান। অভিযোগকারীরা জানান পুলিশের সামনে কিভাবে আসামিগণ আমাদেরকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও হুমকি দেন জানতে চাইলে উল্টো পুলিশ নিজেই বলেন বেশি জানতে চাইলে তোমাদেরকে তুলে নিয়ে যাবে। গণমাধ্যম কর্মীরা আসামিগন কেন আপনাদেরকে গালিগালাজ করেছে প্রিয়তোষ নাথের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন,তারা হলেন ভূমি দস্যু ও বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত। তারা বিভিন্ন অপকর্ম করতে করতে এখন সরকারি জায়গা লুটপাট ও বিক্রি করে সরকারি গেজেট ভুক্ত সম্পত্তির আসামি এবং আমাদের নামে বি.এস থাকা সর্থেও আমি খাজনা দিতে না পেরে আমি নিজেই অভিযোগ করেছি তাদের জন্য,এখন তারা সরকারি জায়গা জালিয়াতি করে বিক্রি করার কারণে তাদের ১২ জনের নামে সরকারিভাবে ভূমি সহকারী কর্মকর্তা চান্দগাঁও থানায় মামলা করেছেন।এ বিষয় নিয়ে গণমাধ্যম কর্মীরা এলাকার আশেপাশের লোকজন থেকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা বিষয়টি নিশ্চিত করেন,তারা আরো জানান,পুলিশ কর্মকর্তা আসামিদের সামনে প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবার ও এলাকার লোকজনকে তুলে নিয়ে যাওয়ার হুমকি দেন।
চান্দগাঁও সহকারী ভূমি কর্মকর্তা মামলার বাদী ভূমি অফিসার মোহাম্মদ ইমাম উদ্দিন এর সাথে ক্রাইম রিপোর্টারকে একাধিকবার যোগাযোগ করতে চাইলে ব্যস্ততার কারণে যোগাযোগ মিলেনি
চান্দগাঁও থানা ওসি জাহিদুল কবির ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ ছৈয়দুল করিম খানকে সরাসরি বলেন আমার খুবই সময় কম যা বলবেন তাড়াতাড়ি বলেন মামলাটি তদন্ত দিন রয়েছে।সাব-ইন্সপেক্টর মোঃ মোমিনুল হাসান তদন্ত করছে এ সম্পর্কে আপনাদের কিছু জানার থাকলে আপনারা মোমিনুলের সাথে কথা বলেন।
সাব-ইন্সপেক্টর মোঃ মোমিনুল হাসানের কাছে ক্রাইম রিপোর্টার মোঃ ছৈয়দুল করিম খানকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে আপনি গত ০৫/০৫/২০২৪ তারিখ আসামিদেরকে সাথে নিয়ে নাথ পাড়া বড় বাড়ী তদন্ত করতে গিয়েছেন কিনা জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন, অথেচ সিসিটিভি ভিডিওতে দেখা যায় ০৪ জন আসামিকে সাথে নিয়ে ও চার পাঁচ জন লোক সহ মামলাটি তদন্ত করছেন। ভিডিওতে আরো দেখা যায় সিভিল পোশাকে থাকা পুলিশের সাথে আসামিরা অভিযোগকারী প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবার ও এলাকার লোকজনের সামনে আসামিরা হাত নেড়ে কথা বলছ।গণমাধ্যম কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মামলার আসামিদের সাথে কথা বলতে চাইলে ওইখানেই হঠাৎ করে শুকলাল ও ১০-১২ জন লোক জড়ো করে ওইখানে শুকলাল থেকে বক্তব্য নিতে চাইলে ও হুমকি দেয় ক্যামরা বন্ধ করেন আমি এখন বক্তব্য দিব না আপনারা আসার আগে আমাদেরকে কল দিতে হবে গণমাধ্যম কর্মীর উপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেন গণমাধ্যম কর্মীরা যখন প্রশ্ন করে এটা কি আপনার জায়গা বারবার অভিযোগকারী প্রিয়তোষ দেবনাথের পরিবারের সাথে ঝগড়া কেন করেন শুকলাল বলেন ওইটা আমার বাপ চাচা পূর্বপুরুষের জায়গা তাই আমি ওদের সাথে কথা বলতে যাই, গণমাধ্যম কর্মীরা বলেন এই জায়গা নিয়ে সরকারিভাবে তো মামলা হয়পছে তখন উনি বলেন ওইগুলা আমাদের জায়গা মামলাটা হচ্ছে মিথ্যা মামলা।মামলার ০৪ নং আসামি কৃষ্ণনাথ এর সাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে বলেন আমি দূরে আছি, বাড়িতে আছি একটু অপেক্ষা করেন আসতেছি, আর একটু পর বলেন আমি বহদ্দারহাট আছি, এইভাবেই মিথ্যা কথা বলে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে সময় নষ্ট করেন ঘন্টার পর ঘন্টা।মামলার ০৫ নং আসামি কমল দেবনাথ সাথে মোটো ফোনে যোগাযোগ করলে গণমাধ্যম কর্মীদেরকে জানান ওইটা আমাদেরই জায়গা কে কি বলছে না বলছে আমি শুনতে চাই না এ বিষয় নিয়ে আর ২য় বার ফোন করবেন না। মামলার ২ নং আসামি স্বপন কুমার নাথের সাথে গণমাধ্যম কর্মীরা মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে গণমাধ্যম কর্মীর পরিচয় পাওয়ার পর সাথে সাথে অন্য কাউকে কলটা ধরিয়ে দেন।মামলার ০১ নং আসামি তপন কুমার নাথের সাথে একাধিক বার যোগাযোগ করতে চাইলে যোগাযোগ মিলেনি, তার পরিবার বলেন তপন কুমার নাথ খুবই নাকি অসুস্থ একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে যোগাযোগ মেলেনি।গণমাধ্যম কর্মীরা মামলার অন্যান্য আসামিদের সাথে যোগাযোগ করলে যোগাযোগ মেলেনি।
মামলার বিষয় নিয়ে ০৭ মে ২০২৪ তারিখে যায়যায়দিন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়,শিরোনামে উল্লেখ রয়েছে,চট্টগ্রামে পুলিশের মদদে বেপরোয়া ভূমিদস্যু চক্র। প্রথম (১)পর্ব