1. live@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : news online : news online
  2. info@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : দৈনিক অনলাইন তালাশ পর্ব ২১ :
মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ০২:২৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নারী ক্রেতাকে বিক্রেতার ধর্ষণ : আটক র‍্যাবের হাতে  বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কালীগঞ্জ উপজেলা শাখার অফিস উদ্বোধন  কালীগঞ্জে জনতার দলের বৃক্ষ রোপণ  ভালুকায় তালাবদ্ধ ঘর থেকে স্ত্রী’র লাশ উদ্ধার স্বামী পলাতক। সাংবাদিকদের তথ্য সংগ্রহ করতে পুলিশের বাধা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, কালীগঞ্জ উপজেলা শাখা ও সকল সহযোগী সংগঠনের ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয় পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ইউনিয়ন বিএনপি’র সাবেক সাধারণ সম্পাদক শফিকুর রহমান।  প্রবাসী ও দেশবাসীকে ঈদ উল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এনাম উল্লাহ এনাম পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে জোয়ারিয়ানালা ইউনিয়ন বাসিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চেয়ারম্যান প্রিন্স।  পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপি’র সভাপতি গোলাম কবির সওদাগর বান্দরবানে ইয়াবা সেবনের অভিযোগে ৩ জনকে কারাদণ্ড.

সিলেটের নদ-নদীতে হু হু করে বাড়ছে পানি !! নগরী থেকে এখনও নামেনি পানি

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৮ জুন, ২০২৪
  • ২২০ বার পড়া হয়েছে

আবুল কাশেম রুমন,সিলেট:

ঈদের আগের দিন ও রাতে ভারি বৃষ্টিতে উজান থেকে নেমে আসা ঢলে সিলেটের নদ-নদীগুলোর পানি হু হু করে বাড়ছে। এ কারণে সিটি করর্পোরেশনসহ জেলার ১২টি উপজেলাই কমবেশি প্লাবিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকাল ৯টার পর থেকে জেলার সুরমা, কুশিয়ারা, সারি ও সারি- গোয়াইন নদীর ছয়টি পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।
বুধবার সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টায় সিলেটে ৪৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে বলে জানান জেলার আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন। তিনি বলেন, এর আগের ঈদের দিন পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ১৫৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ৩৯৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
এর আগে গত ২৯ মে ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছিল। ৮ জুনের পর থেকে বন্যা পরিস্থিতি অনেকটাই স্বাভাবিক হয়ে আসে। এরপর ১৭ জুন থেকে টানা ভারী বৃষ্টিতে আবার সিলেটে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দেয়।
স্থানীয় প্রশাসন, জনপ্রতিনিধি ও বন্যাকবলিত মানুষের সূত্রে জানা গেছে, নগর ও জেলায় প্রায় ৬০০ গ্রাম ও এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বিশেষ করে গোয়াইনঘাট ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার গ্রামীণ অনেক রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। অনেক কৃষিজমির ফসল তলিয়ে গেছে, ভেসে গেছে পুকুরের মাছ।
এদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সিলেটের তথ্য অনুযায়ী, বুধবার সকাল ৯টা পর্যন্ত এখও জেলার সুরমা, কুশিয়ারা, সারি ও সারি- গোয়াইন নদীর ছয়টি পয়েন্টে পানি বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এর মধ্যে পানি সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ১ দশমিক ৩৩ সেন্টিমিটার ও সিলেট পয়েন্টে শূন্য দশমিক ২২ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ পয়েন্টে শূন্য দশমিক ১৫ সেন্টিমিটার ও ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে শূন্য দশমিক ৭৯ সেন্টিমিটার,সারি নদীর সারিঘাট পয়েন্টে শূন্য দশমিক ৩৫ সেন্টিমিটার এবং সারি- গোয়াইন নদীর গোয়াইনঘাট পয়েন্টে শূন্য দশমিক ১৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© www.dainikonlinetalaashporbo21.com