খালেককে হত্যার ঘটনা যেভাবে সড়ক দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়া হলো ঘটনার দিন বৃহস্পতিবার ( ২০) জুন খালেক নওগাঁ জেলার সান্তাহার থেকে লালমনিরহাটে একটি মাহিন্দ্রা ট্রাক্টর ক্রয় করে মিঠাপুকুরের তার চাচার বাড়িতে ফিরছিলেন ঘটনার সময় রাত আনুআনিক ৮ টার সময় খালেক মিঠাপুকুর উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বটের চড়া ঝলঝলির বিল সংলগ্ন পোছিলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি মাইক্রোর সঙ্গে সাইড দেওয়া নিয়ে খালেকের বাকবিতন্ডা সৃষ্টি হলে মাইক্রোতে থাকা চারজন খালেককে টেনেহিঁচড়ে নীচে নামায় এবং এলোপাতাড়ি পেটাতে থাকে এমনকি ঘটনাস্থলে প্রত্যখদশী উদ্ধারকারীদের ভাষ্যমতে কিল ঘুষি আর লাথিতে খালেক ঘটনাস্থলেই নিথর হয়ে পড়েন পরে তাকে উদ্ধার করে মিঠাপুকুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তির করানো হয় হাসপাতাল সূত্রে যা জানা যায় মামা পরিচয় মিলন নামে এক ব্যক্তিকে ভিকটিমকে মারামারির ঘটনায় আহত দেখিয়ে হাসাপাতালে নিয়ে আসেন পরে রোগীর অবস্থা সংকটাপন্ন দেখে রেফার্ড করে পরে কি হয়েছে তা আমাদের জানা নাই তবে এটা পুলিশ কেস অভিযুক্ত চার যুবকের মধ্যে এক যুবককে সনাক্ত করে স্থানীয়রা তারা জানান ঘটনার সঙ্গে রয়েল নামে এক প্রভাবশালীর ছেলে জড়িত এদিকে ঘটনার দুদিন পর শনিবার ২২- জুন সকালে খালেক চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন খালেকের মৃত্যুর পর বিষয়টি স্থানীয় জন প্রতিনিধি রাজনীতিবিদ সহ দালাল চক্র ৭৮০,০০০ টাকায় মিমাংসা করেন কিন্তু নওগাঁয় অবস্থানরত খালেকের পরিবারকে মিঠাপুকুর দেনদরবারে অংশ নেয়া স্বজনরা জানায় খালেক এক্সিডেন্ট করেছে আর মিমাংসার টাকা চলে ভাগ বাটোয়ারা তবে বিষয়টি প্রশাসনকে অবগত করা হয়নি কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এই হত্যার বিচার কি অদৌ সম্ভব খালেকের অতৃপ্ত আন্তাকে শান্তি দবে কে চেষ্টা থাকে প্রতিটি ঘটনা তুলে ধরার বাকীটা উপরওয়াদের ইচ্ছা।