ক্রাইম রিপোর্টার চট্টগ্রাম
গোপন তথ্যের ভিত্তিতে নাম প্রকাশ না করা এক ব্যক্তি মোবাইল ফোনে কল দিয়ে বলে ০২ ব্যক্তি কে একটি কালো বেগের ভিতরে ভিতরে ২০ লক্ষ টাকা সহ নিয়ে বায়েজিদ থানায় আটক করে রেখেছে, তৎক্ষণিক তথ্য সংগ্রহ করার জন্য থানার দিকে রওনা দি রাত ০৯:টা ৪৮ মিনিট ০৯/১১/২০২৪ ইংরেজি,
আমরা থানার পৌঁছানোর পর তথ্য সংগ্রহ করি প্রথমেই
সিএনজি ড্রাইভার নূরনবী,
(চট্টমেট্রো-থ-১৩-@@৭২)সিএনজি অটোরিকশার ড্রাইভার সাংবাদিককে জানাই তারা আমাকে সিটি কলেজের সামনে থেকে আমার গাড়িতে উঠে একটি কালো ব্যাগ নিয়ে বায়েজিদ বাংলাবাজার যাওয়ার উদ্দেশ্যে, এই সময় বাংলাবাজার ঢোকার আগেই টেক্সটাইলের মাঝামাঝি মেইন রোডে আমাদেরকে সিগনাল দেই পুলিশ সদস্যরা,আমি গাড়ি দাঁড়করায় ওই সময় পুলিশ সদস্যরা ওদের সাথে কথোপকথন করে ব্যাগের ভিতর কি রয়েছে তখন যাত্রীরা বলে টাকা আছে,পুলিশ সদস্যবলে সত্যি করে বল কত টাকা আছে,যাত্রীরা বলতে থাকে কতক্ষণ দেড় লাখ টাকা, এরপর আবার বলে ০৫ লাখ টাকা, পুলিশরা যখন আর একটা ঝাড়ি মেরে কথা বলে তখন বলে ২০ লাখ টাকা তখন পুলিশদের সন্দেহ চলে আসে,তারা কোন সৎ উত্তর দিতে পারছে না টাকার বিষয় নিয়ে,তারা কতক্ষণ বলে মামার টাকা, কতক্ষণ বলে ব্যাংক থেকে টাকা তুলছি বৃহস্পতিবারে,এভাবেই বিভিন্নভাবে ঘোরাতে থাকে পুলিশ সদস্যদের কে তারা উল্টাপাল্টা যখন বলতে থাকে তখন পুলিশ সদস্যরা হুন্ডির টাকা বলে ঘন্টাখানেকের ভিতর আমাকে ও আমার সিএনজি সহ তাদেরকে নিয়ে থানায় চলে আসে,
** সরেজমিনে সাংবাদিকরা থানার গেটের সামনে থানায় আটকে রাখা তাদের আত্মীয় স্বজনদের সাথে কথা বললে তারা বলে আমাদের কাছে এক(০১) থেকে দুই(০২) লক্ষ টাকার মতো প্রমাণস্বরূপ রয়েছে ওই প্রমাণগুলো পুলিশ সদস্যকে দেখিয়ে দিয়ে টাকাগুল নিয়ে নিবা এরপরে বাকিগুলা দিয়ে দিব,কারণ এগুলা সব হুন্ডির টাকা,
** সরেজমিনে সাংবাদিকরা দেখে চট্টমেট্রো-থ-(১৩-@@৭২) সিএনজি টি থানার ভিতরে রয়েছে,
** সরেজমিনে সাংবাদিকরা দেখে সিএনজি চালকের বক্তব্যে ও তার আত্মীয়-স্বজনের বক্তব্য অনুসারে ২০ লক্ষ টাকার কালো ব্যাগ সহ দুজন ব্যক্তিকে বসিয়ে রাখা হয়েছে একজন সাদা পোশাক পুলিশ অফিসারের টেবিলের সামনে থানার ভিতরে,
** সরেজমিনে থানায় আটকে রাখা থানার গেটের সামনে তাদের আত্মীয়-স্বজন এই সময়ের সাংবাদিককে জানাই এটা অনেক উপরে চলে গেছে উর্দ্ধতন কর্মকর্তা কাছে, তারা আরো বলেন তাদেরকে বের করতে সময় লাগবে,তারা উর্দ্ধতন কর্মকর্তা কথা বলে এভাবে টাকার ভাগ বন্টন বড় করতে চাচ্ছে,তখন তাদেরকে থানা থেকে বাহির করার ব্যবস্থা করা যাবে,
**ওই সময় কনস্টেবল রহিমের সাথে সাংবাদিকরা সরাসরি কথা বললে কনস্টেবল রহিম বলে ওয়ারেন্টের আসামি তাই কথা বলছি, এই বলে কনস্টেবল রহিম সাংবাদিককে এড়িয়ে যাই,
**এই বিষয় নিয়ে থানার গেটের সামনে সাংবাদিকরা পুলিশ সদস্য এএস আই কলিমের সাথে কথা বলতে চাইলেও থানার গেটের সামনে থেকে পুলিশ সদস্য কলিম সাহেবকে ডাক দেওয়ার পর কেমন আছি জিজ্ঞাস করার পর তিনি ভালো আছি বলে তৎক্ষণিক তার মোবাইলে কল আসার কারণে আমাদের সামনে থেকে সরে যায়,
**সরেজমিনে সাংবাদিকরা আরো দেখে যে পুলিশ সদস্য কলিম,তাদের আত্মীয়-স্বজনদের সাথে একাধিকবার থানা থেকে বের হয়ে বারবার কথা বলতে দেখা যায় ঘন্টার পর ঘন্টা, কতক্ষণ চা য়ের দোকানে কতক্ষণ থানার গেটের ভিতরে কতক্ষণ থানার গেটের বাইরে,
**সরেজমিনে সাংবাদিকরা অবশেষে দেখে রাত ১২:টা ১০ থেকে
১২:টা ১৫ ভিতরে সি এন জি টি সবাইকে নিয়ে বের হয়ে চলে যায়,
** ডি.সি ও পুলিশ কমিশনার বক্তব্য নেয়ার পর
আসল ঘটনার রহস্য ও
**বিস্তারিত দেখতে চোখ রাখুন দ্বিতীয়(০২) পর্বে**