ক্রাইম রিপোর্টার সালেহ আহমেদ
এই চোরের নাম ইউসুফ তার বাড়ি কৃষ্টপুর থানা মুরাদনগর। এই চোর শীর্ষ চোর তার অনেক মামলা আছে এবং সে একজন শীর্ষ ডাকাত। তার নামে আরও তত্ত্ব পাওয়া গেছে সে কিছুদিন পূর্বে নতুন সিএনজি চুরি করে পাবলিকের হাতে ধরা পড়েন।পুলিশ আরও বলেন সে একটা দাগী নামকরা আসামী। সে কিভাবে জেল থেকে হুট করে বের হোন আমরা তদন্ত করব। এই সেই ইউসুফ শীর্ষ চোর এবং ডাকাত কে রয়েছেন তার পাশে ভুক্তভোগী জানতে চায়।ভুক্তভোগী পুলিশকে অনুরোধ করেন তার সাথে জড়িত লোকদের আইনের আওতায় আনতে হবে অবশ্যই।আমাদের দেবিদ্বারের কে বা কারা তাকে লিড দিচ্ছেন এবং জড়িত আছেন আমরা জানতে চাই। সে আরও দুইজনেরর নাম বলেছেন, ১/ কামাল ২/ মিজান। তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনতে হবে সিএনজি মালিকের দাবী।তিনি আরো বলেছেন এ সিএনজি কুমিল্লা বালুথুবা বিক্রি করা হয়। ভুক্তভোগী বলেন তাকে রিমান্ডের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদ করা হোক।
তাকে আজ সিএনজি চুরি করার কারনে MOTOLOACK HELP মাধ্যমে কুমিল্লা চানপুর ব্রিজ নিকট থেকে সরাসরি আটক করা হয়।
তারপর তাকে MOTOLOACK ছত্রকিল ফাড়ি থানায় আটক করে রাখায় হয়।
সিএনজির ড্রাইভার মোঃ বাসার খান এই চোরের বিরুদ্ধে দেবিদ্বার থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
এই অভিযোগ কাগজ নিয়ে তাৎক্ষণিক ছত্রাকিল থানায় থেকে দেবিদ্দার এস আই শুভ পুলিশের সহযোগিতায় ছত্রকিলল থানা থেকে আসামি ইউসুফকে দেবিদ্দার থানায় আনা হয়।সিএনজি মালিক
বাদী হয়ে ইউসুফের বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন করেন।ভুক্তভোগীর দাবী এ চোরের যেন সঠিক বিচার হয়।