1. live@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : news online : news online
  2. info@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : দৈনিক অনলাইন তালাশ পর্ব ২১ :
রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৪:০১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
চন্দনাইশ পৌরসভা ৮নং ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদকের বড় ভাইয়ের সহধর্মিণী ও গনতান্ত্রিক ছাত্রদল ৮নং সাধারণ সম্পাদকের মমতাময়ী আম্মার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ  বান্দরবানে মারাইংতং এ বৌদ্ধ জাদীর মূর্তি ভাংচুর লামায় পুলিশের অভিযানে আগ্নেয়াস্ত্র, ডাকাতির সরঞ্জাম, নগদ টাকা উদ্ধার ও মাস্টারমাইন্ড করিম গ্রেফতার ঝগড়ার জেরে ঘুমন্ত বড় ভাইকে ছোট ভাই স্ত্রী সহ মিলে খুন  কালীগঞ্জ সদর ইউনিয়ন এর সাবেক চেয়ারম্যান আজাদ ফারুক উদ্দিন আহমেদের জানাজার নামাজে হাজার হাজার মুসল্লীর ঢল থানচিতে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি গ্রেফতার  কলেজছাত্র সাব্বির হত্যার খুনিদের গ্রেফতারে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম, থানার সামনে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ট সহচর প্রমাণ হওয়ার পরও বহাল তবিয়তেই আছেন এনআরবি ইসলামী লাইফের চেয়ারম্যান কিবরিয়া ও তার স্ত্রী হোসনে আরা  বান্দারবানে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের অভিযানে 8 রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার সমুদ্র সৈকতে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিলো আমেরিকান সেনা ও বিমানবাহিনী

তানোর বিএনপির পাঁচন্দর সংঘর্ষে নিহতের ঘটনায় ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হলেও আসামা হলে আসামি গ্রেফতার হয়নি

মোঃ নাসির উদ্দিন রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫
  • ৪৯ বার পড়া হয়েছে

মোঃ নাসির উদ্দিন রাজশাহী জেলা প্রতিনিধি

রাজশাহীর তানোর পাঁচন্দর ইউনিয়নে সংঘটিত সংঘর্ষে নিহতের ঘটনায় তানোর সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিজান ও পাঁচন্দর ইউনিয়ন সভাপতি প্রভাষক মজিবুর রহমানসহ ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সংঘর্ষের সূত্রপাত হয় একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠান থেকে। মেজর জেনারেল শরীফকে ইফতার মাহফিলে সংবর্ধনা দেওয়ার জন্য পাঁচন্দর ইউনিয়ন সভাপতি প্রভাষক মজিবুর রহমান, পাঁচন্দর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোমিন এবং মর্তুজা উপস্থিত ছিলেন। হঠাৎ করেই সেখানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এবং সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, প্রথমে সাবেক চেয়ারম্যান মোমিন ও তার সহযোগীরা মর্তুজাকে মারধর করলে মজিবুর রহমান এগিয়ে এসে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করেন। কিন্তু তখন মোমিন তার গলা চেপে ধরেন এবং তার ভাই গনিউলসহ সহযোগীরা মজিবুর রহমানকে মারধর শুরু করে। একপর্যায়ে মজিবুর রহমান পালিয়ে যেতে সক্ষম হন।

ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, সংঘর্ষের এক পর্যায়ে স্থানীয় জনগণ উত্তেজিত হয়ে পড়ে এবং মোমিন ও তার সহযোগীদের ওপর হামলা চালায়। এতে মোমিনের ভাই গনিউল গুরুতর আহত হয়ে রাস্তার পাশে পড়ে থাকেন। পরে তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, পূর্ববর্তী হাসিনা সরকারের সময় সাবেক চেয়ারম্যান মোমিনের এমপি ফারুক চৌধুরীর সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ জমে ছিল। এ ঘটনার সময় সেই ক্ষোভ প্রকাশ পায় বলে ধারণা করা হচ্ছে।

পুলিশ জানিয়েছে, সংঘর্ষ ও গণপিটুনির ঘটনায় মজিবুর রহমানসহ ৩৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে অভিযোগ রয়েছে যে, এ মামলায় অনেকেই সম্পৃক্ত না থাকলেও তাদের নাম এজাহারে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

প্রভাষক মজিবুর রহমানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, তিনি সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে নিজেই হামলার শিকার হন এবং প্রাণ বাঁচাতে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান।

এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, তদন্ত সাপেক্ষে প্রকৃত দোষীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত আসামি গ্রেফতার হয়েছে কম।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© www.dainikonlinetalaashporbo21.com