মোঃ ওমর ফারুক ক্রাইম রিপোর্টারঃ
জনবল সংকটের দোহাই দিয়ে বছরের পর বছর ধরে একি, বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয়, বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতির সংরক্ষণ বিভাগ ঢাকা কর্মরত আছেন।
দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের সহযোগিতায় বন খেকোরা বনভূমি জবরদখল করার সুযোগ পায়।
এতে করে অবাধে বন দখলের পাশাপাশি, হুমকির মুখে পড়েছে প্রাকৃতিক বন ও বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল।
বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সাবেক পরিবেশ ও বনমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জুরের সুপারিশে মোঃ ছগির হোসেন বন্যপ্রাণী রক্ষক,অফিস আদেশ নং ০৩ তারিখ ১৫/০১/২০১৫ সাল থেকে কর্মরত আছেন,এবং মিজানুর রহমান বনপ্রহরী, ঢাকা বন্যপ্রাণী ডিভিশনে কর্মরত আছেন।
নিয়ম হইল এক বিভাগীয় বন কর্মকর্তার কার্যালয় ০৩ বছর, বদলির নীতিমালা ২০০৪ এর ৩(ক) বন বিভাগের মাঠ পর্যায়ে লংঘন হচ্ছে কিনা সেটি জানতে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জোনায়েদ কবীর হোসেন গত ২ ফেব্রুয়ারি প্রধান বন সংরক্ষক( সি সি এফ) কে চিঠি দেন।
চিটি প্রদানের এক মাস পেরিয়ে গেলেও গাজীপুরে বন বিভাগের পুরাতন জনবল বদলি করার কোন উদ্যোগ নেয়নি,ঢাকা বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতির সংরক্ষণ অঞ্চল আগারগাঁও ঢাকা।
অনুসন্ধান বলছে ( এক বন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক বলেন যে) একই ডিভিশনে অতিরিক্ত মেয়াদে যারা কর্মরত আছেন তারা দুর্নীতি অন্যায়ের সাথে জড়িত থাকাটাই সাভাবিক,যেটা বৈষম্য, এটা সরকারি ডিপার্টমেন্টের কাম্য নয়,তাদের বিরুদ্ধে কোন প্রকার পদক্ষেপ ব্যবস্থা না নেওয়া হলে বন অচিরেই ধ্বংস হয়ে যাবে।
তাই আশা করি উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অতি দ্রুত এই বিষয়গুলো আমলে নিবেন ।