ক্রাইম রিপোর্টার রাসেল আহমেদ।
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ও পরিবারের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেছেন জাতীয়তাবাদী এগ্রীকালচারিষ্ট এসোসিয়েশন এর নেতৃবৃন্দ।
গতকাল ২৫ শে এপ্রিল শুক্রবার দুপুরে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর গ্রামে গিয়ে এ্যব এর নেতৃবৃন্দ জুলাই বিপ্লবের নায়ক রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজী বিভাগের শির্ক্ষাথী শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত ও পরিবারের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন।
এ সময় বাংলাদেশ কৃষি গবেষনা ইনষ্টিটিউট, গাজীপুর এর প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও জাতীয়তাবাদী এগ্রীকালচারিষ্ট এসোসিয়েশন এর কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য কৃষিবিদ ডক্টর মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ মশলা গবেষনা কেন্দ্র বগুড়ার সাবেক মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকতা ও এগ্রীকালচারিষ্ট ফোরাম অব বাংলাদেশে এর উপদেষ্টা কৃষিবিদ ডক্টর মোহাম্মদ হামিম রেজা, বিশিষ্ট মৃত্তিকা বিজ্ঞানী ও সমাজ সেবক ”দূর্নিতী মুক্ত নাগরিক বাংলাদেশ দমন” এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কৃষিবিদ ডক্টর মোহাম্মদ বদরুজ্জামান, রংপুর সরেজমিন কৃষি গবেষণা বিভাগ বারির উবর্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কৃষিবিদ ডক্টর মোহাম্মদ খায়রুল ইসলাম অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।
পরে নেতৃবৃন্দ শহীদ আবু সাঈদের বাড়িতে গিয়ে তাঁর পিতা মোহাম্মদ মকবুল হোসেন, বড় ভাই মোহাম্মদ রমজান আলী, বেরোবি ইংরেজী বিভাগের শির্ক্ষাথী ও শহীদ আবু সাঈদের সহপাঠি চাচাতো ভাই রুহুল আমীন সহ পরিবারের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় করেন।
এসময় প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডক্টর মোহাম্মদ মনিরুল ইসলাম বলেন, জুলাই বিপ্লবের বীর নায়ক শহীদ আবু সাঈদ দেশের গনতন্ত্র এবং মানবাধিকারের জন্য জীবন দিয়েছেন। ফ্যাসিবাদের রাহুগ্রাস থেকে দেশ মুক্ত করার জন্য রক্ত দিয়েছেন। ঐ গণ অভ্যুথানে দুই হাজার তরুন প্রাণ উৎর্সগ করেছে। পয়ঁত্রিশ হাজার তরুন আহত এবং পঙ্গু হয়েছে। তাই শহীদ আবু সাঈদের কবরের মাটি ছুঁয়ে ১৮ কোটি মানুষের কসম খেয়ে বলছি, দেশে আর কোন ফ্যাসিষ্ট স্বৈরাচারের জন্ম হতে দেয়া যাবেনা।
এসময় এগ্রীকালচারিষ্ট এসোসিয়েশন এ্যব এর নেতৃবৃন্দ। শহীদ আবু সাঈদের পিতা মোহাম্মদ মকবুল হোসেনকে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন।