1. live@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : news online : news online
  2. info@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : দৈনিক অনলাইন তালাশ পর্ব ২১ :
বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নারায়ণগঞ্জে পারিবারিক কলহে স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামীর আত্মসমর্পণ বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদের ৬১ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণা নেত্রকোনায় বাংলাদেশী মেয়ের সাথে ভারতীয় ছেলের বিয়ে সম্পন্ন বাংলাদেশী মেয়ের সাথে ভারতীয় ছেলের বিয়ে সম্পন্ন বাচ্চু মোল্লা সভাপতি বিল্লাল সাধারণ সম্পাদক ২১ বছর পর দৌলতপুর বিএনপি’র সম্মেলন সাংবাদিক শাহনেওয়াজ এর আরোগ্য কামনায় দোয়া মাহফিল হযরত ইমাম হুসাইন (রা.) এঁর ত্যাগ ও আদর্শের প্রতিফলন হযরত গাউছুল আজম (রা.) এর তরিক্বত: মাননীয় মোর্শেদে আজম চকরিয়ায় হানিফ বাস খাদে পড়ে ৩ জন নিহত, আহত ১০ রুমায় সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডার সহ নিহত দুই জন,বিপুল পরিমান অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার নারগানা যুব সংঘ ও রক্তদান সংগঠন এর আয়োজনে ফ্রী মেডিকেল ক্যম্প অনুষ্ঠিত

৮৪ দিনে কোরআনে হাফেজ ১০ বছরের বালক আবু বকর 

 মো: মুক্তাদির হোসেন। স্টাফ রিপোর্টার। 
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৫ মে, ২০২৫
  • ১৯৩ বার পড়া হয়েছে

মো: মুক্তাদির হোসেন। স্টাফ রিপোর্টার।

মাত্র ৮৪ দিনে পবিত্র কোরআনুল কারীমের হিফজ (মুখস্থ) সম্পন্ন করেছেন ১০ বছর বয়সী বিস্ময়কর বালক আবু বকর। তিনি রাজধানী ঢাকার ৩০০ ফিট আল ইন্তিফাদাহ ইনস্টিটিউট, ইংলিশ ভার্সন স্কুল এন্ড হিফয মাদরাসার হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থী। হিফজুল কোরআন বিভাগের বিস্ময়কর এ প্রখর মেধাবী ছাত্রটি পাবনা জেলার, সুজানগর থানা,বোনতোলা গ্রামের ওবায়দুল্লাহ এর ছেলে। হাফেজ আবু বকরের শিক্ষক বলেন, ‘মহাগ্রন্থ আল কোরআনের অলৌকিক মোজেজায় এমন ঘটনা বিশ্বে প্রায় ঘটছে। আলহামদুলিল্লাহ আমাদের শিক্ষার্থী আবু বকর মাত্র ৮৪ দিনে পবিত্র কোরআন মুখস্থ করেছেন। আমরা তার সাফল্য কামনা করি। তবে বিষয়টি মোটেও সহজ নয়। বরং এর পেছনে শিক্ষক থেকে শুরু করে বাবা মায়ের অনেক চেষ্টা শ্রম ও আত্মত্যাগের প্রয়োজন। একজন কোরআনে হাফেজ আল্লাহর কাছে সবচেয়ে প্রিয়। আল্লাহ এ শিশুকে দ্বীনের জন্য কবুল করুন।’ হাফেজ আবু বকরের শিক্ষক আরও বলেন, আবু বকর শুরুতে দুই পৃষ্ঠা করে সবক দিলেও শেষের দিকে দিনে ১০ পৃষ্ঠা করে সবক দিয়েছেন আলহামদুলিল্লাহ।’ আল ইন্তিফাদাহ ইনস্টিটিউট, ইংলিশ ভার্সন স্কুল এন্ড হিফয মাদরাসার প্রিন্সিপাল আশরাফুল ইসলাম বলেন এমন অনেক বাচ্চা আমাদের এখানে আছে। তারা দ্বীন ও ইসলাম শিক্ষা অর্জন করছে। বাচ্চারা কোরআনে হাফেজ হচ্ছে, পাশাপাশি স্কুলের পড়াও চালিয়ে যাচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ মাদ্রাসার শিক্ষা এখন আধুনিকই নয়, অত্যাধুনিক। আমি চাই আমাদের সন্তানদের আমরা দ্বীনের শিক্ষা দেব। পাশাপাশি সাধারণ শিক্ষায় শিক্ষিত করব। আমরা অনেক বছর ধরে শত শত বাবা-মায়ের স্বপ্ন পূরণে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা নাঈম তানভীর বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠানের একাডেমিক ক্লাস প্রি-প্লে থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত। প্রত্যেক মাসে মূল্যায়ন পরীক্ষা ও ইন্টারভিউর মাধ্যমে প্রতিটি বাচ্চাকে কাউন্সিলিং করা হয়। পরে তাকে পরবর্তী সেশনে উত্তীর্ণ করা হয়। এভাবে প্রত্যেকটি বাচ্চাকে আমরা টার্গেট ফিক্সড করে পড়াশোনা করাই। সেই অনুযায়ী আবু বকর আন্তরিকতার সঙ্গে পরিশ্রম করেছেন এবং শিক্ষক সর্বস্ব ব্যয় করে তাকে যোগ্য করে গড়ে তুলেছেন। আমাদের প্রতিটি ছাত্রকে এভাবে আন্তরিকতার সঙ্গে পাঠদান দিয়ে থাকি। আবু বকরের বাবা ওবায়দুল্লাহ ও তার মা আসমা আক্তার , তাদের ছোট্ট সন্তান একসময় বড় আলেম হবে এবং বিশ্বব্যাপী ইসলামের খেদমত করবেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© www.dainikonlinetalaashporbo21.com