নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রাম: পদুয়া এসিএম উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন সভাপতি এনামুল হকের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় সঙ্ঘবদ্ধ অসৎ কুচক্রী মহলের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের শিকার। তার বিরুদ্ধে ফেসিস্ট আওয়ামী লীগের দোষের দালাল টেক লাগানোর অপচেষ্টা পায়তারা করছে। অহেতুক মিথ্যা গল্প বানোয়াট নাটকীয় সুকৌশলে সামাজিক গুজব ও প্রোপাগান্ডার মিথ্যাচার করছে। শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে নানা পরিকল্পনা গ্রহণ বাস্তবায়ন করছেন। মানসম্মত শিক্ষার অঙ্গীকারে শতভাগ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। ইতিপূর্বে সকলের আস্থা ও প্রত্যাশা অর্জন করেছেন। দাবি এনামুল হকের।
পরিস্থিতি প্রেক্ষাপটে কুচক্রী মহল তাকে আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা চালাচ্ছে। কিছু ছবি নিয়ে নানা ধরনের প্রোপাগান্ডা সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো হচ্ছে। অতছ ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় তাকে জালাও-পোড়াও ও ভাঙচোর মামলার আসামী করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ ।
লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এসিএম উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন এডহক কমিটির সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন এনামুল হক। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল কাশেমের অনুমোদনে তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন।
নতুন সভাপতির নেতৃত্বে বিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কার্যক্রম আরও স্বচ্ছ ও সংগঠিতভাবে পরিচালনা করা হবে। শিক্ষার্থীদের উন্নত শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং তাদের ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করা তার প্রধান লক্ষ্য। তিনি জানান, আমি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে একটি নিরাপদ, মানসম্মত ও উন্নত শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তবে, সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে কিছু কুচক্রী মহল তাকে আওয়ামী লীগের সমর্থক হিসেবে বিভ্রান্তিকর প্রচারণা চালাচ্ছে। কিছু ছবি নিয়ে নানা ধরনের প্রোপাগান্ডা সামাজিক মাধ্যমে ছড়ানো হচ্ছে। অতছ ২০১৮ সালের নির্বাচনের সময় তাকে জালাও-পোড়াও ও ভাঙচোর মামলার আসামী করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ ।
এই প্রসঙ্গে এনামুল হক স্পষ্টভাবে বলেন, “আমি একজন ব্যবসায়ী এবং সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে সবসময় সক্রিয়। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কারণে আমার কিছু ছবি ভুলভাবে রাজনৈতিক সংযোগ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আমাকে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীলীগ মামলা দিয়েছিল এবং নির্যাতনের স্বীকার হয়েছি। আমি জামায়াতের সক্রিয় কর্মী। যারা এই প্রোপাগান্ডা ছড়াচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে আমি আইনানুগ ব্যবস্থা নেব।
বিদ্যালয়ের নতুন সভাপতি হিসেবে তার প্রধান লক্ষ্য হলো: .শিক্ষার্থীদের জন্য একটি নিরাপদ শিক্ষার পরিবেশ নিশ্চিত করা। . মানসম্মত ও উন্নত শিক্ষা সুবিধা প্রদান করা। . প্রশাসনিক কার্যক্রমকে স্বচ্ছ ও কার্যকরভাবে পরিচালনা করা।
শিক্ষার্থীদের, অভিভাবক ও বিদ্যালয় কর্মীদের মধ্যে ইতিমধ্যেই তিনি পজিটিভ প্রত্যাশা তৈরি করেছেন। তিনি জানান, নতুন পদে দায়িত্ব গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যালয়ের শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।