বিশেষ অপরাধ ডেস্ক চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম মহানগরীর বায়েজিদ যেন এক আতঙ্কের জনপদ,এখানকার শহীদ নগর এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে আনোয়ার হোসেন সেন্টু নামে এক কথিত যুবলীগ ক্যাডার ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী ‘ মাদক, চাঁদাবাজি, ভূমি দখল এবং নারী নির্যাতনের মতো জঘন্য অপরাধে পুরো এলাকা জিম্মি হয়ে পড়েছে,দিনের পর দিন এই ভয়াবহ পরিস্থিতি চলতে থাকায় এবং প্রশাসনের রহস্যজনক নীরবতায় অবশেষে ফুঁসে উঠেছে সাধারণ মানুষ,জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাজপথে নেমেছে শত শত নারী-পুরুষ।
সেন্টুর অপরাধ সাম্রাজ্য: নেপথ্যে কারা?
স্থানীয়দের ভাষ্যমতে,আনোয়ার হোসেন সেন্টু শুধু একজন সন্ত্রাসী নয়,সে শহীদ নগর এলাকার এক মূর্তিমান আতঙ্ক,তার নেতৃত্বে চলে মাদকের রমরমা ব্যবসা,নিরীহ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে নিয়মিত চাঁদা আদায় এবং দুর্বল মানুষের জমিজমা দখল,সবচেয়ে ভয়াবহ অভিযোগ উঠেছে নারী নির্যাতন নিয়ে,তার বাহিনীর অত্যাচারে এলাকার নারীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন,নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভুক্তভোগী বলেন,ওদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস কারও নেই,প্রতিবাদ করলে জীবননাশের হুমকি দেওয়া হয়,নয়তো পরিবারের নারীদের ওপর পাশবিক নির্যাতনের ভয় দেখানো হয়,
বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে সেন্টুর অপরাধ জগতের চিত্র উঠে এলেও সে বরাবরই ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে গেছে,এলাকাবাসীর অভিযোগ,কোনো এক অদৃশ্য শক্তির ছত্রছায়ায় সেন্টু ও তার সহযোগীরা আইনের ঊর্ধ্বে উঠে গেছে।
রাজপথে জনতার ক্ষোভের বিস্ফোরণ
সহ্যের বাঁধ ভেঙে যাওয়ায় বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে রাস্তায় নামতে বাধ্য হয় শহীদ নগরের শত শত নির্যাতিত মানুষ,তাদের হাতে থাকা প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিল—‘সন্ত্রাসী সেন্টুর ফাঁসি চাই’ নারী নির্যাতনকারীর গডফাদার কে?’
প্রশাসন চুপ কেন,জবাব চাই’ ফেটে পড়া মানুষের স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে প্রেসক্লাব চত্বর।
মানববন্ধনে উপস্থিত হাসিনা ও ভুক্তভোগীরা আক্তার কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন,আমরা আর পারছি না,দিনে-দুপুরে আমাদের ওপর অত্যাচার চলে,কিন্তু কেউ দেখার নেই,আমাদের বাঁচার অধিকারটুকুও কি নেই?”
**প্রধান উপদেষ্ট ** হস্তক্ষেপ কামনা এই সন্ত্রাসী চক্রকে অবিলম্বে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য ভুক্তভোগীরা প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্ট ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের প্রতি আকুল আবেদন জানিয়েছেন,তারা বলেন,আইন যদি আমাদের রক্ষা করতে না পারে, তাহলে আমরা কোথায় যাব?
আমরা আনোয়ার হোসেন সেন্টু এবং **আব্দুল কাদের সরদার* এর পেছনের গডফাদারদের মুখোশ উন্মোচন ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই,অন্যথায়,শহীদ নগর নামক এই জনপদটি অপরাধীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হবে,
ঘটনার বিষয় নিয়ে গভীর থেকে গভীরে আরো দেখা যায় যে **আওয়ামী লীগের আব্দুল কাদেরের সদ্দার ** মেয়েদেরকে যৌন হয়রানি,ইভটিজিং জায়গা দখল বেদখল ভূমিদস্য বিচারের তামাশা দেখিয়ে লক্ষ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন,মেয়েদের সাথে সম্পর্ক করে যৌন হয়রানি করেন পরবর্তীতে ভিডিও করে রাখেন ওই ভিডিও দিয়ে মেয়েদের থেকেও টাকা আত্মসৎ করে, ইতিমধ্যে একটি ভিডিও ফেসবুকে ভাইরাল হয়, এবং কি এলাকায় তার দ্বাপদ চলে নিরীহ মানুষ তার হাতে বন্দি টাকা দিলেই আসামিদের পক্ষে বিচার করে,টাকা না দিলে বিচার করে না
মিথ্যাকে সত্য বলে সত্যকে মিথ্যা বলে টাকার উপর বিক্রি হয়েছে
**আব্দুল কাদের সরদার**
আব্দুল কাদেরের একটি বিশাল বড় কিশোর গ্যাং রয়েছে তার নেতৃত্ব দিয়ে ঘনিষ্ঠজন
প্রায় সময় ধামা চাপাটি বিভিন্ন অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয় এলাকায়, এলাকার লোকজন ভয়েতে কিছু বলতে পারেনা তার সদ্দার এলাকায় এভাবে
আওয়ামী লীগের
**আব্দুল কাদের**
*সিন্টু, **
*হোসেন আলী সরদার **
**কমিশনার শফি**
**জিএস করিম **
**জিএস কফিল **
**আব্দুল নূর লেদু হাজী ** সহ আরো বিভিন্ন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা শহীদ নগর এলাকার নিরীহ মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে
এদের কারণে নিরহ লোকজন ন্যায় বিচার পাচ্ছে না
এখন দেখার বিষয়,সাধারণ মানুষের এই আর্তনাদ প্রশাসনের কানে পৌঁছায় কি না এবং কুখ্যাত সন্ত্রাসী সেন্টু ও আব্দুল কাদের সরদার বাহিনীর পতন ঘটে কি না।