আনিছুর রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক চট্টগ্রাম।
বিজ্ঞ যুগ্ন জেলা আদালত বাঁশখালী স্বত্ব সাব্যস্হের মামলা চলমান অবস্হায় মামলা তুলে নিতে বাদীগংদের হুমকি’ বিবাদী কতৃক হামলা ও হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
বাঁশখালী উপজেলা সরল ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড উত্তর সরল নতুন বাজার এলাকার স্হায়ী বাসিন্দা একরাম আলী, প্রথম পুত্র খলিলুর রহমান,তারই পুত্র আমির হোসেন গংরা ফতু হিসাবে ৬১ কানি সম্পত্তির দাবি তুলে।
দাবিকৃত সম্পত্তি আমির হোসেনের
পিতা খলিলুর রহমানের পিতা একরাম আলীর মাতা শরফুন নিসা,পিতা সফর আলীর এজমালী ও ক্রয় সম্পত্তি বলে জানান আমির হোসেন গং।
শরফুন নিসার পিতা সফর আলীর মৃত্যুকালে ১৩৬ কানি সম্পত্তি দুই কন্যা দুই পুত্রকে দিয়ে যান। এক পুত্র অবিবাহিত অবস্থায় মারা গেলে এক পুত্র দুই কন্যা জীবিত থাকেন। জীবিত দুই কন্যাদের মধ্যে শরফুন নিসা পুত্র একরাম আলী,তার চার পুত্র, প্রথম পুত্র খলিলুর রহমান দ্বিতীয় পুত্র খাবিল মিয়া,তৃতীয় পুত্র হোছা মিয়া, চতুর্থ পুত্র ছৈয়দুল আলম, খলিলুর রহমানের,তিন পুত্র আমির হোসেন,ছাদেক হোসেন,আলী হোসেন, খাবিল মিয়ার এক পুত্র জামাল,
এবং ছৈয়দুল আলমের চার পুত্র আলমগীর, জাহাঙ্গীর, মাহাবুব এবং সেলিমরা,
শফর আলীর রেখে যাওয়া সম্পত্তির যৌথ খতিয়ানের অংশীদার হওয়ায় একরাম আলীর নাতি খলিলুর রহমানের পুত্র আমির হোসেন গংরা বাদী হয়ে
শফর আলীর রেখে যাওয়া ১৩৬ কানি সম্পত্তির মধ্যে ৬১ কানি সম্পত্তির ফতু হিসাবে প্রাপ্তি দেখিয়ে
১৬৫/২০১৫ ইং বিজ্ঞ যুগ্ন জেলা জজ আদালতে তাহের উল্লাহ চৌঃ,কামাল চৌঃ,মোজাম্মেল চৌঃ,আতাউর রহমান চৌঃ,শওকত নুর গংদের বিবাদী করে একটি স্বত্ব সাব্যস্তের মামলা দায়ের করেন।
মামলাটির দায়ের করার পর থেকে মামলা তুলে নিতে বিবাদীগণ বাদীগংদের বিভিন্নভাবে হুমকি দমকি দিয়ে আসছেন বলে জানা গেছে।
আমির হোসেন গংদের দখলে থাকা আরএস ২৬৭ নং খতিয়ানের ২১৩/২১৪/২০৫/ মায়া ভাটা ৪৫৫/১৮১/১৮২/১৮৩/১৮১ মায়া ভাটা ৪৯৭ দাগের সামিল বিএস ৩১৯ নং খতিয়ানের ৭৫৩২/৭৫৩৩/৭৫৩৪/১৩৩৪/১১৪৪/১৩৪৭/১৩৪৮ দাগের ও আরএস ৬০৪ নং খতিয়ানের ১৫৮/১৫৭/১৬১ দাগের ১৬ কানি সম্পত্তির উপর বিবাদীরা দলবল নিয়ে অনুপ্রবেশ করার চেষ্টায় লিপ্ত হতে চাইলে তাতে বাধাঁ প্রদান করেন। আমির হোসেন গং। যথবারই বাধাঁ প্রদান করেছেন ততবারই হতে হয়েছে মিথ্যা মামলার আসামী। আমির হোসাইন গংদের। চলমান সময়ে মামলাটির স্বাক্ষ শুনানী যুক্তিতর্ক শেষ পর্যায়ে এবং রায়ের অপেক্ষায় রয়েছে বলে বাদী সূত্রে জানা গেছে।
রায় হওয়ার পূর্বে বিবাদীগং আরো বেশি বেপরোয়া হয়ে উঠে প্রতিনিয়ত বিভিন্নভাবে হুমকি প্রদান করে আসছেন বলেও জানান স্বত্ব সাব্যস্তের মামলার বাদী আমির হোসেন গং। এবং বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ পরিবেশন করে মানহানি করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি। এই বিষয়ে জানতে সিভিল মামলার বিবাদী কামাল উদ্দিন চৌধুরী মোবাইল ফোন কলে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও সংযোগ পাওয়া যাইনি।
বিবাদীদের মিথ্যাচার মানহানিকর নিউজ এ কাহাকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়ে এবং হয়রানি মূলক
মিথ্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্ত পূর্বক প্রসাশনের নিকট সুবিচার প্রত্যাশা করেন। স্বত্ব সাব্যস্হ মামলার বাদী আমির হোসেন গংরা।