মোঃ ওমর ফারুক রিপোটারঃ
হুংকার গর্জন ও দাপটে চলাফেরার কারণে সিংহ কে বলা হয় বনের রাজা, কিন্তু ভাওয়াল বনের সিংহের দেখা না,মিললেও নতুন এক বন খেকো সন্ধান মিলেছে , যিনি বনভূমিকে নিজের রাজ্য মনে করে।
কিসের জুরে দীর্ঘদিন যাবত এক বিট থেকে অন্য বিটে প্রাইস পোস্টিং নিতেছে,,
তার প্রথম পোস্টিং হলো জাতীয় উদ্যান রেঞ্জ পার্কবিট।
দ্বিতীয় পোস্টিং হলো বাউপাড়া বিট,
তৃতীয় পোস্টিং হলো বারইপাড়া বিট,
৪র্থ পোস্টিং হলো ভবানীপুর বিট,
৫ম পোস্টিং হলো রাজেন্দ্রপুর বিকে বাড়ি বিট,
ষষ্ঠ পোস্টিং হলো আবার বাউপাড়া বিট,
সপ্তম অবস্থায় এখন রাজেন্দ্রপুর পশ্চিম বিটে বর্তমানে কর্মরত আছেন।
ঘুরেফিরে বারবার একই জেলায় কর্মরত থাকলে দুর্নীতির আখড়া বাড়বে না তো কি হবে,এই সুভাষ চন্দ্র লস্কর যখন যে বিটে কাজ করছে তখন সেই বিটের জবরদখল কারীদের হাত দরে বনের সম্পদ ধ্বংস করেছে।
একটি অফিস আদেশ নং ৫২০/ পি তারিখ ২৭/১১/২০১৮ খ্রিস্টাব্দে সুভাষচন্দ্র লস্কর জুনিয়র ওয়াইল্ড লাইফ স্কাউট কে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ শেরপুরে বদলি করা হয়েছে।
বদলি করার পরোও অবসরপ্রাপ্ত সি এফ তপন কুমার দে এর সুপারিশে বহল তদবিরে ঢাকা বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ ঢাকায় এখনো কর্মরত আছে, সরকারি নিয়ম নীতিমালা অনুসারে এক ডিভিশনের তিন বছর থাকতে পারবে।
কিন্তু সে ২০১৮ সাল থেকে অর্ধবতী বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কার্যালয় কর্মরত আছেন পদে ছোট হলেও তিনি বনের সর্ব সেরা জবরদখল কারীদের ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি, তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী এই সুভাষচন্দ্র লস্কর, সরকারি খাতায় জিনি জুনিয়র ওয়াইল্ড লাইফ স্কাউট পদে গাজীপুরে রাজেন্দ্রপুর পশ্চিম বিটে, দায়িত্ব পালন করেছেন।
বন বিভাগের এক কর্মকর্তা ( নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক) জানান দীর্ঘ দিন একই বিভাগীয় কর্মকর্তার কার্যালয়ে চাকরির সুবাদে, এবং একই জেলায় দীর্ঘদিন চাকরি করার কারণে,সে বনের সম্পদকে তার হাতের ময়লা মনে করেন।
বাউপাড়া বিটে থাকাকালীন সময়, জবরদখল কারীদের সাথে সম্পর্ক থাকার কারণে, তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা চলমান, যাহা স্মারক নং ২২,০১,০০০০,১০৬,০৫,০০১,২০২৪-৪৬৩২ তাং ০৩-১০-২০২৪ খ্রিস্টাব্দে।
বর্তমানে রাজেন্দ্রপুর পশ্চিম বিটে আইসা জবরদখল কারীদের সহযোগিতায় বন বিভাগের সংরক্ষিত বনভূমির ধ্বংস সাধন করার পায়তারা করতেছে, সুভাষচন্দ্র লস্কর জুনিয়র ওয়াইল্ড লাইফ স্কাউট।