ডেস্ক রিপোর্ট
মৃত্যু ব্যক্তিকে কবর থেকে তুলে এনো তখন মৃত্যুসনদ দিতে পারব ঢেমুশিয়া ইউনিয়ন পরিষদ এর সচিব ফয়সাল
মোটা অংকের ঘুষ ছাড়া মিলতেছে না মৃত্যু সনদ ঘুষ দিলে না ঘোরাঘুরি করে অনেকদিন যাবত ইউনিয়ন পরিষদে
গত ২৩ ডিসেম্বর থেকে একটা মৃত্যুসনদ জন্য ইউনিয়ন পরিষদে ঘুরতেছে মোহাম্মদ সাকিব নামে এক ব্যক্তি ভুক্তভোগীর বক্তব্য । ইউনিয়ন পরিষদে গেলেএকবার বলে আজকে সচিব আসে নাই আগামীকাল আসেন।এর পরের দিন গেলে বলে সচিব গতকাল বিকালে আসছিল তুমি চলে যাওয়ার সাথে সাথে আসছিল আজকে আসে কিনা সন্দেহ আছে তবু অপেক্ষা কর।
বিকাল দুইটা পর্যন্ত অপেক্ষা করার পরে বাড়িতে চলে যায়।এমনভাবে চলতে চলতে, আজকে ৩১ ডিসেম্বর বিকাল ৫টার সময় ইউনিয়ন পরিষদে সচিবের সাথে দেখা হয়।আমি উনাকে বলি আমার একটা মৃত্যুসার্টিফেট লাগবে। তিনি বলে চেয়ারম্যানের সাথে দেখা কর।আমি চেয়ারম্যানের সাথে দেখা করি।
চেয়ারম্যান সাহেব বলে এইটা আমার কাজ না, পরিষদের সচিবের কাজ।সচিবের কাছে আবার যায়,সচিব বলে চেয়ারম্যান যদি অনুমতি দেয় আমি দিতে পারব,অনুমতি ছাড়া দিতে পারব না।একপর্যায়ে বলে ইউনিয়ন পরিষদে মৃত্যুসনদ নেই। তারপর বলে মৃত্যু ব্যক্তিকে কবর থেকে তুলে এনো তখন দিতে পারব। আবেদন করতে গেছিলাম। আবেদন করার জন্য ওয়েবসাইটে ডুকার জন্য যে পার্সওয়াড়টা আছে এটা নাকি শুধু সচিবের কাছে আছে। ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ফয়সালের সাথে অনলাইন তালাশ এর রিপোর্টার যোগাযোগ করলে এই বিষয় নিয়ে উনি কোন কিছু জানেনা বলে মোবাইল ফোন কেটে দে
অভিযোগকারীর নাম মোহাম্মদ সাকিব পিতা শফিকুল রহমান, মাতা মোতাহেরা বেগম,
ওয়াড়: ৬ নং ওয়ার্ড় গান্ধী পাড়া ঢেমুশিয়া চকরিয়া কক্সবাজার