মোঃ কামাল উদ্দিন বিশেষ প্রতিনিধি:
গত ৫ আগস্ট মাসে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে প্রায় ১৩ বছর যাবত আওয়ামী লীগ হকার লীগের নাম ব্যবহার করে লক্ষ লক্ষ টাকার আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে মো: রাজ্জাক ও হকার বাবুলের নামে , জানাযায় আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চা বোর্ড রাস্তার মাথা , বায়েজিদ মাজার গেইট ও ক্যান্টনমেন্ট সুপার মার্কেট পর্যন্ত , শতাধিক রাস্তার উপরে ভাসমান দোকান বসিয়ে প্রতিদিনের লাইন খরচ দিতেন ১০০ থেকে ১৫০ টাকার চাঁদা, শুধু এ দিয়েই শেষ নয়। প্রতিটা হকারের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে প্রতিমাসে ৩০০ টাকা , হকারদের দাবি ১২ থেকে ১৩ বছর যাবত জামানত হিসাবে রাখা আনুমানিক কয়েক লক্ষ টাকা , আত্মসাৎ করেছে বায়েজিদ বোস্তামী আওয়ামী লীগ, হকার লীগের শাখা কমিটির সভাপতি মোঃ রাজ্জাক ও সাধারণ সম্পাদক হকার বাবুল। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বায়েজিদ বোস্তামী হকার লীগের শাখা কমিটির সভাপতি মোঃ রাজ্জাক ও সাধারণ সম্পাদক হকার বাবুল প্রতিদিনের চাঁদা ছাড়া ও প্রতি মাসে জামানত হিসাবে ৩০০ টাকা করে নিতেন সেই টাকা, হকার লীগের নামে জমা রাখার কথা তখলেও কিন্তু , পরবর্তী সময়ে যখন জামানত জমা রাখা টাকা ফেরত চায় ভুক্তভোগীরা তখন মারধর করে ও ভয়ভীতি দেখানো হয়। বর্তমানেও ফুটপাতের উপরে অবৈধ স্থাপনা বসিয়ে বায়েজিদ বোস্তামী চা বোর্ড বায়েজিদ বোস্তামী মাজার গেইট ও ক্যান্টনমেন্ট সুপার মার্কেট ফুটপাতের রাস্তা বন্ধ প্রতিনিয়ত ভাসমান দোকান বসিয়ে নেয়া হয় চাঁদা এ যেনো নতুন দিনের স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর নতুন স্বাধীনতা পেয়েছে রাজ্জাক বাবুলরা । অন্যদিকে ১২/১৩ বছর যাবত জামায়াত রাখা টাকা না পেয়ে দিশেহারা বায়েজিদের ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা এখন প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছেন ফুটপাতের দোকানদাররা।