1. live@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : news online : news online
  2. info@www.dainikonlinetalaashporbo21.com : দৈনিক অনলাইন তালাশ পর্ব ২১ :
শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ০২:৩২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন ইপসার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী আরিফুর রহমান  রংপুরের  মীরবাগে মানসিক রোগীদের স্বাস্থ’্য বিষয়ক ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে, সেনাবাহিনীর সহায়তায় দীর্ঘ ২ বছর পর ঘরে ফিরল ১পরিবারের ৫সদস্য কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থানচি কতৃক পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত  ম্যালেরিয়া নিয়ন্ত্রণে প্রশিক্ষণ বিষয়ক কর্মশালা  থানচিতে বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ  বালু নিলাম বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছেন বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শামীম আরা রিনি। বাংলার ঐতিহ্য মৃৎ শিল্প পুনরুদ্ধারে কালীগঞ্জে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছেন ইউএনও তনিমা আফ্রাদ কালীগঞ্জে জুলাই স্মৃতি ফাউন্ডেশনের ১১ লাখ টাকার চেক ও ৫ লক্ষ্য টাকার সঞ্চয়পত্র বিতরণ চাঁদাবাজি ও সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া দাবিতে মদন উপজেলা প্রশাসনের প্রতি বিনীত আহ্বান , যুব অধিকার পরিষদ এর সভাপতি মোঃ কামাল উদ্দিন

চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের এমডি মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দূর্নীতির অভিযোগ।।

বিভাগীয় প্রতিনিধি শওকত হোসেন মুন্না
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৫৬ বার পড়া হয়েছে

বিভাগীয় প্রতিনিধি শওকত হোসেন মুন্না

চট্টগ্রামের চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড (সিইউএফএল) এমডি মোহাম্মদ মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে বিগত ৫ আগস্ট এরপর থেকে কাজের বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া যায় ,চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেড এর নিয়মিত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মালিকদের,বেশ কিছুদিন যাবত কাজ চলছে টেন্ডারবিহীন কাজের মধ্য দিয়ে, অভিযোগ উঠে তাহার নিজ পছন্দের ব্যক্তিদের দিয়ে কাজ করাচ্ছেন বিনা টেন্ডার।

চিটাগাং ইউরিয়া ফার্টিলাইজার লিমিটেডের (সিইউএফএল) উৎপাদন বন্ধ ২১৯ দিন। এতে ৭৩৫ কোটি ৮৪ লাখ টাকার ইউরিয়া সার উৎপাদনের সম্ভব হয়নি৷এছাড়া দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ থাকায় গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতি নষ্ট হয়।

কারখানাটির একাধিক শ্রমিক কর্মচারীরা জানান, কারখানার উৎপাদন বন্ধ রাখা মানে, এমডির হরিলুটের অন্যতম কৌশল। যেখানে যেটা প্রয়োজন নেই সেটা ইমার্জেন্সি কাজ দেখিয়ে অর্থ লুট করা হয়৷ যত কাজ দেখানো যায়, ততো অর্থ এমডির পকেটে যায়। বর্তমান উৎপাদন বন্ধ রেখে কারখানার বিভিন্ন যন্ত্রপাতির উপরে রং সহ বিভিন্ন কাজ করা হচ্ছে। কিন্তু এসব কাজের প্রয়োজন নেই। এতে সরকারের হাজার কোটি টাকা গচ্চা যাওয়ার পাশাপাশি কারখানার অনেক যন্ত্রাংশ নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। পরে এসব মেরামতের জন্য কর্তৃপক্ষের কোটি টাকা খরচ হবে।

এদিকে কারখানা ও কলোনির বিভিন্ন কাজ তার পছন্দের ঠিকাদার দিয়ে করার অভিযোগও রয়েছে। অন্যদিকে কারখানায় প্রতিদিন ইউরিয়া সার উৎপাদন হয় ১২শ টন। তার মধ্যে প্রতিদিন দুইশ টন ইউরিয়া প্যাকেট করা হয়৷ বাকীগুলো গুদামে রাখা হয়। অথচ সেই গুরুত্বপূর্ণ গুদামটি আড়াই বছরেরও বেশি সময় খোলা রাখা হয়েছে। গুদামটির ছাদের কিছু কিছু অংশে সৃষ্ট ছিদ্র মেরামত করার সুযোগ থাকলেও পুরো ছাদ মেরামতের জন্য বরাদ্দ নেন এমডি। গুদামের কাজ এখনো সম্পূর্ণ না হলেও ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে অর্ধেক টাকা পরিশোধ করা হয়েছে বলেও অভিযোগ ওঠেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© www.dainikonlinetalaashporbo21.com